সিবিএন ডেস্ক ;
সাবেক সংসদ সদস্য সাইমুম সরওয়ার কমল মসজিদ, মাদ্রাসা, মন্দির ও এতিমখানায় অনুদানের প্রতিশ্রুতি দিয়ে শতকোটি টাকা প্রতারণা করেছেন। প্রতিশ্রুত অর্থ কখনো প্রদান করেননি বলে অভিযোগ উঠেছে।
কমলের বিরুদ্ধে সরকারি বরাদ্দ আত্মসাৎ, সরকারি জমি দখল ও অনিয়মের মাধ্যমে সম্পদের পাহাড় গড়ার অভিযোগ রয়েছে।
তার বড় ভাই ও আওয়ামী লীগ নেতা সোহেল সরওয়ার কাজল দাবি করেছেন, কমল গত ১৫ বছরে স্কুল, মসজিদ ও মাদ্রাসার সঙ্গে শতকোটি টাকা প্রতারণা করেছেন। তার সম্পদের পরিমাণ পৈতৃক সম্পত্তির তুলনায় অস্বাভাবিকভাবে বেড়েছে।
কক্সবাজারের অন্তত ৫০০ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানে প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অনুদানের প্রতিশ্রুতি দিলেও তা বাস্তবায়ন করেননি।
এক সাংবাদিকের কৃত্রিম পায়ের জন্য ২ লাখ টাকা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েও এক টাকাও দেননি কমল।
রামুর রশিদ নগরে সরকারি জমি দখল করে সেখানে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেছেন। এসব জমি বিক্রির মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগ রয়েছে।
কক্সবাজারে বিশাল অট্টালিকা ও ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে সম্পদের মালিক হলেও দৃশ্যমান কোনো ব্যবসা নেই।
সরকার পরিবর্তনের পর থেকেই সাবেক এমপি কমল পলাতক। তার মোবাইল ফোনও বন্ধ রয়েছে।
আমরা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।